• যোগাযোগ
শনিবার, জুলাই ১২, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তন নিয়েও প্রতারণার রাজনীতি!

জানুয়ারি ১৯, ২০১৮
in Home Post, slide, কলাম, মতামত
Share on FacebookShare on Twitter

মুসাফির রাফি

রোহিঙ্গারা সাম্প্রতিক সময়ের নৃশংসতম বর্বরতা আর পৈশাচিকতার শিকার। বাড়ী ঘর, পরিবার পরিজন সব হারিয়ে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে যেই মানুষগুলো আমাদের দেশে এসে আশ্রয় নিল তাদেরকে নিয়েও আমরা রাজনীতি করতে ছাড়িনি। আমাদের দুর্নাম আছে, আমরা নাকি সবকিছু নিয়েই রাজনীতি করি। কিন্তু এবার দুর্ভাগ্যজনকভাবে মিয়ানমারের অমানবিক শাসক গোষ্ঠী আমাদেরকেও ছাড়িয়ে গেছে। খুন, গনহত্যা, অগ্নিসংযোগ আর ধর্ষন করে রোহিঙ্গা নামধারী নিজ দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষকে বাড়ীছাড়া, দেশ ছাড়া করার পরও তাদের নোংরামি শেষ হয়নি। এখন এই নির্যাতিত মানুষগুলোকে ফিরিয়ে নেয়াকে কেন্দ্র করেও প্রতারনা আর ভন্ডামির নতুন নজির সৃষ্টি করেছেন তারা।

রোহিঙ্গাদের নিজ ভুমে ফিরিয়ে নেয়ার এই প্রক্রিয়াকে বলা হচ্ছে প্রত্যাবর্তন, ইংরেজীতে বলা হচ্ছে রিপাটরিয়েশন। গত বছরের ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের শীর্ষ কর্মকর্তারা বৈঠকে বসে রোহিঙ্গাদেরকে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যপারে এই প্রত্যাবর্তন বিষয়ক চুক্তি সাক্ষর করেছিলেন। চুক্তির বিষয়াবলী নিয়ে দুই পক্ষ বেশ দর কষাকষিও করে। এই দর কষাকষির মূলে ছিল ১৯৯২ সালে সাক্ষরিত আরেকটি চুক্তি যেখানে মিয়ানমার বেশ চালাকি করেছিল। মিয়ানমার সেই চুক্তিতে বলেছিল তারা সেই সব রোহিঙ্গাদেরকেই নিজেদের লোক হিসেবে স্বীকার করে ফিরিয়ে নিবে যারা কিনা তাদেরকে প্রয়োজনীয় আইডি কার্ড এবং অন্যন্য পরিচয় নির্দেশক কাগজপত্র জমা দিতে পারবে।

আর চুক্তির এই ধারা অনুযায়ী মিয়ানমার সরকার যাতে অবলীলায় রোহিঙ্গাদেরকে অস্বীকার করতে পারে সেই টার্গেটকে সামনে রেখেই তারা এবার কোমড়ে গামছা বেঁধে লড়াইতে নেমেছে। গত বছরের আগষ্ট মাসের ২৫ তারিখে যখন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের উপর সাম্প্রতিক সময়ের নৃশংসতম গনহত্যা শুরু করে, কিংবা বাড়ী ঘরে আগুন লাগাতে শুরু করে তার আগেই তারা স্থানীয় সকল রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে তাদের আইডি কার্ড জব্দ করে নেয়। অর্থাৎ ফিরে আসার সকল পথ রুদ্ধ করেই মিয়ানমার সেনারা এবার তাদের বর্বর অভিযান শুরু করে। গনহত্যার আড়ালে পরিচয়পত্র নিয়ে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের এই জঘন্যতম প্রতারনামূলক কুটকৌশলের কথা আমরা অনেকেই এখনো জানিনা।

তাছাড়া যখন রোহিঙ্গাদের বাড়ীঘর জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছিল, যখন মায়ের কোল থেকে শিশুকে কেড়ে নিয়ে তাকে আগুনের কুন্ডলীতে ছুঁড়ে দেয়া হচ্ছিল, যখন বিভিষিকাময় অন্ধকারকে তোয়াক্কা না করে দলে দলে মানুষ যখন জীবন বাঁচাতে অনিশ্চিত পথে যাত্রা করেছিল, তখন তারা খুঁজে খুঁজে আইডি কার্ড বের করে নিয়ে আসবে, এটা আশা করা রীতিমতো অবাস্তবও বটে।

নভেম্বর ২০১৭ সালের শেষ সপ্তাহে প্রত্যাবর্তন চুক্তি হলেও কার্যত এখনো পর্যন্ত একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমার ফিরিয়ে নেয়নি। এর কারন অসম এবং প্রতারণামূলক দ্বিপাক্ষিক প্রত্যাবর্তন চুক্তি। চুক্তিটি কতটা ভারসাম্যহীন তা বোঝা যায় চুক্তির নিম্নোক্ত শর্তগুলোকে দেখলেই। যেমন-

  •  প্রত্যাবর্তনের প্রথম শর্ত হলো স্থায়ী নাগরিক হিসেবে মিয়ানমার সরকারের দেয়া পরিচয়পত্র। এই পরিচয়পত্র না থাকলে কোন রোহিঙ্গা ব্যক্তি প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়ার যোগ্য হিসেবেই বিবেচিত হবেনা।
  •  যে কোন রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া মিয়ানমার সরকার চাইলেই বাতিল করতে পারে।
  •  প্রত্যাবর্তন চুক্তির আওতায় যাদেরকে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেয়া হবে তারা আপাতত স্থায়ী কোন ঠিকানা পাবেননা। সাময়িকভাবে তাদেরকে থাকার অনুমতি দেয়া হবে। তারা স্বাধীনমত চলাফেরাও করতে পারবেন না।

যদিও বাংলাদেশ সরকার এই প্রত্যাবর্তন চুক্তিকে সাম্প্রতিক সময়ের শ্রেষ্ঠতম কুটনৈতিক সাফল্য হিসেবে দাবী করছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভিন্ন কথা। অভিবাসন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সি আর আবরার সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে পরিস্কার করেই বলেছেন, “এই ধরনের অসম এবং প্রতারণামুলক প্রত্যাবর্তন চুক্তি দিয়ে আসলে কাজের কাজ কিছুই হবেনা। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে সুন্দরভাবে পুনর্বাসন করা হবে, সেই সম্ভাবনাও খুবই ক্ষীন। তবে যদি এই সম্ভাবনাকে সত্যিকারভাবেই কার্যকর করতে হয়, তাহলে সরকারকে আরো অনেক বেশী সতর্কতা ও বিশ্বস্ততার সাথে কাজ করে যেতে হবে।”

আওয়ামী সরকারের সাথে মিয়ানমার সরকারের এই চুক্তির আরেকটি সীমাবদ্ধতা হলো এখানে প্রকৃত ভিকটিম অর্থাৎ রোহিঙ্গাদের কথা শোনাই হয়নি। তারা কি চায়, কোথায় যেতে চায়, এই বিষয়গুলোকে বিবেচনাতেই আনা হয়নি। গত বছরের ২৯ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে যে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল তাতে অংশ নিয়ে কুতুপালং শরনার্থী শিবির থেকে আসা রোহিঙ্গারা চারটি দাবী তুলেছিলেন। দাবীগুলো হলো:

  •  রোহিঙ্গাদেরকে যদি সত্যিই প্রত্যাবর্তন করা হয় তাহলে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরনে উক্ত এলাকায় জাতিসংঘের তত্বাবধানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
  •  যারা রোহিঙ্গাদের উপর নিপীড়ন চালিয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।
  •  যেসব রোহিঙ্গারা সম্পত্তি হারিয়েছেন তাদেরকে ক্ষতিপূরন প্রদান করতে হবে।
  •  রোহিঙ্গাদেরকে স্থায়ী আইডি কার্ড দিতে হবে এবং অবিলম্বে কফি আনান কমিশনের দেয়া সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

মিয়ানমার সরকার তার দেশের জাতিসংঘের আওতাধীন কোন বাহিনীকে মেনে নিবে তেমন কোন লক্ষন এখনও দেখা যাচ্ছেনা। যদিও বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের উদ্বাস্তু ও শরনার্থী বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইউএনএইচসিআরের সম্পৃক্ততা চেয়েছিল তবে মিয়ানমার তাতে কোন পাত্তাই দেয়নি। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে, মিয়ানমার প্রশাসন চাইছেনা যে রোহিঙ্গাদের উপর তাদের জুলুমগুলো আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলের কেউ দেখার সুযোগ পাক। তাই কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বলির পাঠা হয়ে আটকা পড়ে আছে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা শরনার্থী। কেননা চুক্তি অনুযায়ী বল মিয়ানমারের কোর্টে থাকায় গোটা প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়াটাই এখন মিয়ানমারের উপর নির্ভর করছে।

রোহিঙ্গারা আমাদের দেশে আশ্রয় পেলেও বাংলাদেশের সক্ষমতা অনুযায়ী তাদের খুব বেশী দিন এখানে রাখার সুযোগও নেই। অন্যদিকে রোহিঙ্গারা এখানে কতদিন থাকবে, কতদিনের মধ্যেই প্রত্যাবর্তন শুরু হবে এমন কোন দিন তারিখও ঠিক করা হয়নি। মিয়ানমার আদৌ কি কোনদিন রোহিঙ্গাদেরকে নিজেদের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেবে- সেটা নিয়েও রয়েছে ঘোর অনিশ্চয়তা।

মায়ানমার সরকার রোহিংগাদের নিজেদের কেউ বলে মনে করেনা। অন্যদিকে বাংলাদেশ বলে, রোহিঙ্গারা মায়ানমারের..আমরা কেন ওদের দায়িত্ব নেবো? তাই রোহিঙ্গাদের এই সরকারও ফিরিয়ে দেয়। দুই দেশের রাজনীতিবীদদের এবং সরকারের এইসব বচন শুনে সত্যের ধারেকাছেও পৌছানো যাবেনা। এই সত্যটি উপলব্ধি করে, সিংগাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন পিএইচডি গবেষক এই বিষয়ে গবেষনা করেছিলেন। রোহিঙ্গাদের আদি পরিচয় বের করাই ছিল তার উদ্দেশ্য। লেখনির বস্তুনিষ্ঠতা নিশ্চিত করার জন্য সেই গবেষনাপত্রের ফাইন্ডিংসটা একটু উল্লেখ করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি।

বাংলাদেশ ও মায়ানমারের পলিটিকাল বক্তব্যকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে সেই গবেষক ছুটে গিয়েছিলেন রোহিঙ্গাদের কাছে। বাংলাদেশ ও মায়ানমারের বিভিন্ন জায়গায় আটকে থাকা রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে তিনি দিনের পর দিন রোহিঙ্গা শরনার্থীদের সাথে কথা বলেছেন। এর বাইরেও বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের মধ্যে যার সাথেই তিনি সুযোগ পেয়েছেন কথা বলেছেন।

তিনি তার গবেষনায় যেটা তিনি বের করতে চেয়েছিলেন সেটা হলো রোহিঙ্গারা নিজেরা নিজেদের সমন্ধে কি জানে, তারা কোথায় থাকতে চায়? এই বিষয়গুলো আরো বোঝার জন্য সংশ্লিষ্ট গবেষক রোহিঙ্গাদের কাছে গিয়ে তাদের লোকগাঁথাগুলো জানতে চেয়েছিলেন। ছোটবেলায় তারা যেসব গল্প বড়দের কাছে শুনেছে গবেষক সেগুলোকে সংগ্রহ করেছেন। রোহিঙ্গাদের সংস্কৃতি সমন্ধে ধারনা নিয়েছেন। ফলে তারা চিরায়ত ঐতিহ্য হিসেবে যে গানগুলো গায় বা শোনে গবেষক সেই গানগুলোকে মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন, ভাষান্তর করেছেন। এরপর তিনি রোহিঙ্গাদের কাছে থাকা বিভিন্ন চিত্রকলা এবং ওদের বাচ্চারা যেসব ছবি বা গ্রামের ছবি আঁকে, সেগুলোকে দেখেছেন।

তিনি তার গবেষনায় উদঘাটন করেছেন যে, বাংলাদেশ বা আজকের মায়ানমার নয়- বরং রোহিঙ্গাদের একটি আদি দেশ ছিল, রাষ্ট্র ছিল। আমাদের চট্টগ্রামের একটা বিরাট অংশও তার মধ্যে পড়ে। যারা আন্দরকিল্লা মসজিদে গিয়েছেন, তারা একটু কষ্ট করে সেই মসজিদের নাম করনের ইতিহাস পড়লেও অনেক কিছু জানতে পারবেন।

ঐতিহাসিকভাবেই আরাকান ছিলো স্বাধীন দেশ। সাম্রাজ্যবাদী বার্মা আরাকানকে কুক্ষিগত করে। আর ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকেই বার্মিজরা জাতীয়তার বাহানায় রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন, দমনপীড়ন শুরু করে। ফলে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অল্প কিছুদিন পর থেকেই এই ভুখন্ডে রোহিঙ্গাদের প্রবেশ শুরু হয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে এই ইস্যুতে কিছু অগ্রগতি হয়। তবে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের বাংলাদেশে পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে রাবিতা আলম আল ইসলামী একটি অনন্য সাধারন ভুমিকা পালন করে যা কালের সাক্ষী হিসেবে অনেকেই এখন স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছে।

নিজেদের সেই স্বাধীন রাজ্যে রোহিঙ্গারা এখনও ফিরে যাবার স্বপ্ন দেখে। দুর্ভাগ্য তাদের, আজ তাদের পূর্বপুরুষদের সেই স্বপ্নভুমি হাইজ্যাক করে নিয়ে গেছে অন্যরা। আর তাদের শিশুরা আজ পানিতে ডুবে লাশ হয়, নারীরা ধর্ষিত হয়, আর পরুষদেরকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়। তথাকথিত শান্তিপ্রিয় মিয়ানমারের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা মিথ্যা প্ররোচনামূলক বক্তব্য দিয়ে হাজার হাজার রোহিঙ্গাদেরকে বর্বরভাবে, অমানবিকভাবে হত্যা করছে। মায়ানমারকে মুসলমান মুক্ত করার মিশনে নেমেছে তারা।

এই অবস্থা থেকে বাঁচাতে আন্তর্জাতিক মহল বিশেষ করে জাতিসংঘের সক্রিয় ভুমিকার কোন বিকল্প নেই। কিন্তু জাতিসংঘ এই ব্যপারে নীরব কেননা হাজার হলেও রোহিঙ্গারা মুসলমান। তাই হতভাগা এই রোহিঙ্গা নারী পুরুষ ও শিশুগুলোর দুর্ভোগ পশ্চিমের শান্তিকামী গনতান্ত্রিক মানুষগুলোর কাছে কোন পাত্তা পায়না।

তবে এক মাঘে শীত যায় না। ইতিহাসের ভিন্নপাঠ সামনে আসতে শুরু করেছে। রোহিঙ্গাদের ব্যপারে বিশ্বজুড়ে শান্তিপ্রিয় মানুষেরা জেগে উঠেছে। বিশ্বের নানা দেশ, সরকার ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলো রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি স্থায়ী সমাধান করার জন্য মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। শুধু তাই নয়। প্রতিদিন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ কক্সবাজারের শরনার্থী শিবিরগুলোতে ত্রান ও অন্যন্য সাহায্য নিয়ে আসছে। নির্যাতিত এই মুসলমানদের হাহাকার তাদেরকেও স্পর্শ করছে। আর এটাই আমাদের আশাবাদের নতুন জায়গা। কেননা পুর্বাশার কোনে ক্ষীন হলেও একটি আলোর রেখা ফুটে উঠতে শুরু করেছে।

সম্পর্কিত সংবাদ

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা
Home Post

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব
Home Post

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?
Home Post

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

    জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

    মে ৩১, ২০২৫
    মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

    মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

    মে ২১, ২০২৫
    ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

    ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

    মে ২১, ২০২৫
    নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

    নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

    এপ্রিল ৩০, ২০২৫
    আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

    আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

    এপ্রিল ৩০, ২০২৫
    • Privacy Policy

    © Analysis BD

    No Result
    View All Result
    • মূলপাতা
    • বিশেষ অ্যানালাইসিস
    • রাজনীতি
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • মতামত
    • কলাম
    • ব্লগ থেকে

    © Analysis BD