• Home
  • Privacy Policy
Analysis BD
Ads
  • মূলপাতা
  • খবর পাতা
    • রাজনীতি
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • অন্যান্য
  • বিশেষ পাতা
  • মতামত পাতা
    • কলাম
    • সম্পাদকের কলাম
    • নিবন্ধ
    • সাক্ষাৎকার
  • ইসলাম পাতা
  • ভিডিও পাতা
  • বিবিধ পাতা
    • অতিথি কলাম
    • ফেসবুক থেকে
    • ব্লগ থেকে

বিতর্কিত যৌন শিক্ষা ব্যবস্থার বলি হচ্ছে আনুশকারা!

  • January 10, 2021

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক

বর্তমান সময়ের নিয়মিত সংবাদ শিরোনাম ধর্ষণ ও ধর্ষণচেষ্টা। এছাড়াও যৌন হয়রানি, যৌন নির্যাতন, জোরপূর্বক ধর্ষণ কিংবা দুইজনের সম্মতিতে সেক্স বিনিময়ের মতো অপরাধ এখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এমন কোনো দিন নেই যে দিন ধর্ষণের সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হচ্ছে না।

এই অভিযুক্তর তালিকায় শিক্ষক, ধর্মীয় নেতা, প্রশাসনের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তি ও স্থানীয় প্রভাবশালীরা। এছাড়া কথিত বয় ফ্রেন্ড গার্ল ফ্রেন্ডের নামে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুলে দুজনের সম্মতিতে চলছে শারীরিক সম্পর্ক। প্রশ্ন উঠেছে এই আবাধ যৌনতা কোথা থেকে ছড়িয়ে পড়েছে?

বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত সাংস্কৃতিক আগ্রাসন আমাদের প্রজন্মকে অন্ধত্ব করে দিয়েছে। পর্ণগ্রাফি থেকে শুরু করে নাটক সিনামার নামে অশ্লীলতা তরুণদের বিপথগামী করছে। কিন্ত সরকারে পক্ষ থেকে এসবের বন্ধের কোন উদ্যোগ দেখা যায়না। বরং সরকার অবাধ যৌনতাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে।

তারা বলছেন, ক্ষমতাসীন সরকার শিক্ষা ব্যবস্থায় সচেতনতার নামে যৌনতা ঢুকিয়ে দিয়েছে বইয়ের মধ্যে। যার মাধ্যেমে নাটক সিনেমার বাইরেও এসব বই থেকে অশ্লীলতার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে। স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ‘নিজেকে জানো’ নামক বইটি থেকেই মূলত কিশোর-কিশোরীরা যৌনতার প্রতি আসক্তি হচ্ছে। দেশের স্কুলগুলোতে সচেতনতার নামে যৌন শিক্ষা বিষায়ক এই বই সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

তারা আরও বলেছেন, ৮ বছর আগে যারা কিশোর ছিল। তার এখন ভরা যৌবনে অবতীর্ণ হয়েছে। ক্লাসের সেই পড়াগুলো এখন বাস্তবে রূপ দিচ্ছে। অথবা এখন যারা কিশোর তারাও এসব অবাধ যৌনতার শিক্ষা নিয়ে  বিকৃতি মস্তিষ্ক গড়ে উঠছে।

দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন স্কুলে বিতরণ করা ওই বইটিতে যৌনতায় ভরপুর। কিশোর-কিশোরীদের জন্য রচিত এ বইয়ের নারী-পুরুষের স্পর্শকাতর অঙ্গের নাম উল্লেখ করে এমন খোলামেলাভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা হুবহু প্রকাশযোগ্য নয়। চলুন দেখে নেওয়া যাক কি আছে এই বইতে?

বইটিতে ‘শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন’ অধ্যায়ে লেখা হয়েছে যখন একটি মেয়ে ১০-১২ বছর বয়সে পৌঁছে তখন তার শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয়। যেমন, উচ্চতা বাড়ে, মাসিক শুরু হয়, স্তন বড় হয়, বগলে লোম গজায়। এ বয়সে ছেলেদের শরীরের শুক্রাণুযুক্ত রস মাঝে মাঝে মূত্রনালী দিয়ে বের হয়ে আসে, যাকে …বলা হয়।

বইটির ‘বন্ধুত্ব ও ভালবাসা’ শীর্ষক অধ্যায়ে একটি শিরোনাম হলো ‘প্রেম করলে কেন ছেলেমেয়েরা ধরাধরি করে?’ এখানে লেখা হয়েছে প্রেম এমন একটি সম্পর্ক যেখানে প্রেমিক প্রেমিকা দু’জনের প্রতি প্রচণ্ড আকর্ষণ অনুভব করে, এ অনুভব হতেই তারা পরস্পরের খুব কাছাকাছি পেতে চায় এবং এ কারণেই অনেক সময় তারা পরস্পরকে স্পর্শ করে। আসলে কোনো সমাজেই এটা ভালো চোখে দেখে না। কৈশোর হলো জীবন গড়ার সময়। এ বয়সে এসব করে তাই সময় নষ্ট না করাই ভালো।

এ অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম হলো, ‘পরিস্থিতির চাপে যদি দৈহিক মিলনের সম্ভাবনা দেখা দেয় তবে আমি সে অবস্থায় কী করবো?’ এখানে লেখা হয়েছে, বিয়ের আগে ছেলেমেয়েদের দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তবে কোনো ক্ষেত্রে মেয়েরা পরিস্থিতির চাপে এরকম অবস্থায় পড়তে পারে। মনে রাখা প্রয়োজন, আবেগকে ‘না’ বলতে জানাটাও বড় হওয়ার একটা লক্ষণ। পরিচয়ের একপর্যায়ে দৈহিন সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। যদি কারো মনে হয় যে তার প্রেমিক এ ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী, তবে মেয়েটাকে এ প্রস্তাবে সায় না দিয়ে বড় কারো সাথে বিষয়টি আলোচনা করা ভালো। যদি তা না করা যায় আর দৈহিক সম্পর্ক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তবে গর্ভধারণ থেকে নিরাপদ থাকার জন্য কোনো অস্থায়ী পদ্ধতি ব্যবহার করা জরুরি। এরপরও যদি কোনো সমস্যা হয় তবে উপদেশের জন্য তুমি কাছের কোনো ক্লিনিকে যেতে পারো। (বইটির শেষে বিভিন্ন এনজিও পরিচালিত বেশ কয়েকটি কিনিক/সেবা সংস্থার তালিকা দেয়া রয়েছে এ সংক্রান্ত সেবা গ্রহণের জন্য)।

নিজেকে জানো বইটির আরেকটি অধ্যায়ের নাম ‘দৈহিক সম্পর্ক’। এ অধ্যায়ের শুরুতে লেখা হয়েছে নারী ও পুরুষের মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন খুবই স্বাভাবিক। তবে এতে সামাজিক ও ধর্মীয় নিয়ম মেনে চলা অত্যাবশ্যক। অবৈধ যৌনমিলন তা যেকোনো বয়সেই হোক না কেন সেটা অনৈতিক ও সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়। একমাত্র বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্কই বৈধ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য।

এ অধ্যায়ে একটি শিরোনাম হলো ‘সতী পর্দা কি জানতে চাই?’ এ বিষয়ে যে বিবরণ বইটিতে দেয়া হয়েছে তা প্রকাশযোগ্য নয়।

এ অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম হলো ‘প্রথম মিলনে কি সব মহিলার রক্ত পড়বে? এই অংশের বর্ণনাও রীতিমতো রগরগে।

দৈহিক সম্পর্ক অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম হলো ‘মায়ের পেট থেকে কিভাবে বাচ্চা বের হয়ে আসে ?’ এখানে সন্তান প্রসবের যে বিবরণ দেয়া হয়েছে তাও প্রকাশযোগ্য নয়। ‘বাচ্চা কিভাবে হয়?’ শিরোনামে লেখা হয়েছে কিভাবে মায়ের গর্ভে সন্তান আসে তার বর্ণনা।

‘বিয়ের আগে কেউ কেউ কনডম বা খাবার বড়ি ব্যবহার করে। সেটা কি ঠিক?’ শীর্ষক শিরোনামে লেখা হয়েছে এ দু’টি জন্ম নিরোধক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ক্ষেত্রে তার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।

দৈহিক মিলন অধ্যায়ের আরেকটি শিরোনাম হলো ‘অনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে উঠলে তা ক্ষতিকর। এরকম হলে কিভাবে নিরাপদ থাকা যায়?’ এখানেও লেখা হয়েছে অনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক থাকলে কনডম ব্যবহার খুবই জরুরি।

বইটিতে যৌনমিলন অধ্যায় আলোচনার আগে কিভাবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ছেলেমেয়েরা পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ বোধ করে, সে আকর্ষণ এবং ভালোলাগা প্রকাশের উপায় কী সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া যৌন অনুভূতি প্রকাশের বিভিন্ন উপায় নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।

বইয়ে লেখা হয়েছে একটি ছেলে ও একটি মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব দোষের কিছু নয়। একটি ছেলে ও একটি মেয়ের মধ্যে ভালো লাগার পরের পর্যায়ে যৌন অনুভূতি এমনকি যৌন আকর্ষণও সৃষ্টি হতে পারে। এ অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ বিভিন্নভাবে ঘটতে পারে, যেমন চিঠি লিখে, দেখা করে, হাত ধরে বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরেকটু কাছাকাছি এসে। যৌন অনুভূতি প্রকাশ করা দোষের কিছু নয়, তবে সেটি হতে হবে দুইজনের সম্মতিতে, মার্জিত ও শালীনভাবে।

নিজেকে জানো বইটিতে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বোধ, প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠা, পরস্পরকে ভালো লাগা বা প্রেমের অনুভূতি প্রকাশের উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে প্রথমে। এরপর ভালো লাগা পরের পর্যায় থেকে পরস্পরের প্রতি যে যৌন আকর্ষণ সৃষ্টি হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

বইটির আরেকটি অধ্যায়ের নাম ‘আকর্ষণ’। এ অধ্যায়ের একটি শিরোনাম ‘একটা ছেলেকে নিয়ে আমি অনেক ভাবি। মাঝে মধ্যে স্বপ্নেও দেখি। আগে তো এমন হতো না। এখন কেন হয়?’ এখানে লেখা হয়েছে কাউকে নিয়ে এ রকম ভাবনা হওয়া ভালো লাগার লক্ষণ। এটি আবেগের বহিঃপ্রকাশ, যা সাধারণত এ বয়সে হতে পারে। পরের পর্যায়ে এটি ভালোবাসায়ও রূপ নিতে পারে। কোনো ছেলেকে গভীরভাবে ভালোবাসার আগে তার সম্পর্কে আগেই সব কিছু জেনে নেয়া উচিত।

এ অধ্যায়ে আরো লেখা হয়েছে ছেলে ও মেয়েরা এ বয়স থেকে একে অন্যের প্রতি আকর্ষণ বোধ করে। এ ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক। ছেলেরা চায় মেয়েদের আকর্ষণ করতে আর মেয়েরা চায় ছেলেদের। এ বয়সে ছেলেমেয়েদের নিজেকে আকর্ষণীয় করার চেষ্টা মোটেও অস্বাভাবিক নয়।

ভাবে পুরো বইটিতে অশালীন যৌনতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ছেলে-মেয়েদেরকে খারাপ হওয়ার জন্য যা প্রয়োজন এই বইতে সবই আছে।

এ বই নিয়ে রীতিমতো বিব্রত এবং অস্বস্তিতে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীরা। তাদের মধ্যে বিরাজ করছে তীব্র ক্ষোভ। প্রশ্ন উঠেছে স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে এ ধরনের বই বিতরণের উদ্দেশ্য নিয়ে। অনেকেই বলছেন, কিশোর-কিশোরীদের প্রেম শিখানো ছাড়া এর উদ্দেশ্য আর কিছু নয়। এমনিতেই সিনেমা টেলিভিশন ও ইন্টারনেট যৌন বিষয়ে অবাধ প্রচার-প্রচারণা চলছে। আলোচ্য বইটির ক্ষতিকর প্রভাব ইতোমধ্যেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে পড়েছে বলে অনেক শিক্ষক-অভিভাবক উল্লেখ করেছেন। তারা বইটিকে প্রেম যৌনতার ‘হাতে কলমে’ শিক্ষা বলে বর্ণনা করেছেন।

সম্প্রতি ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনের রেশ কাটতে না কাটতেই নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে রাজধানীর ধানমন্ডি মাস্টার মাইন্ড স্কুলের ও লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নুর আমিন নামে এক ছাত্রীর ধর্ষণের ঘটনা। প্রথম দিকে ধর্ষণের সমালোচনা হলেও পরে জানা যায় দুজনের সম্মতিতেই হয়েছে এই শারীরিক সম্পর্ক।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত দিহানও তাদের ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। দিহান বলেছে, পরিকল্পনা আগেই করা ছিল। বন্ধু হলেও দুজনের প্রেমের সম্পর্ক বেশিদিন হয়নি। মাত্র তিন মাস হলো তাদের মধ্যে সম্পর্ক হয়েছে। এখানে তার অন্য কেউ জড়িদ না সে একাই ধর্ষণ করেছে।  অবস্থা বেগতিক দেখে খবর পেয়ে বাকিরা এসেছে।

অভিভাবকরা বলছেন, সারাদেশে যেসব যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে তার মাত্র ১০ শতাংশ সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। অভিভাবকদের থেকে লুকিয়ে চলে এসব অবাধ মেলামেশা। এছাড়া ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার, জীবনের নিরাপত্তা ও সামাজিক মর্যাদা নষ্টের কথা চিন্তা করে অনেকেই গণমাধ্যমের কাছে বলেনা। হয়তো আনুশকার মৃত্যু না হলে এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতোনা। তাদের অভিভাবকের অগোচরেই চলতো এই অবৈধ যৌনচার। প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে কথিত গার্ল ফ্রেন্ড ও বয় ফ্রেন্ডের যে অবাধ মেলামেশার শিক্ষা দিচ্ছে তারেই বলি হচ্ছেন আনুশকার মতো তরুণ- তরুণীরা।

Facebook Comments

comments

  • Share this post
  • twitter
  • pinterest
  • facebook
  • google+
  • email
  • rss
‘সুষ্ঠু নির্বাচন হলে এমপিরা পালানোর দরজা খুঁজে পাবেন না’
‘সখি, দালাল কাহারে কয়…’

Related Posts

  • Desk
  • Home Post
  • জাতীয়
  • Jan 10, 2021
শেখ মুজিবের আমল থেকেই চলছে বিচার বহির্ভূত হত্যা
  • Desk
  • Home Post
  • জাতীয়
  • Jan 10, 2021
বর্তমান বিশ্বের সফলতম স্বৈরশাসক
  • Desk
  • Home Post
  • জাতীয়
  • Jan 10, 2021
দুর্নীতি, ধর্ষণ, লুটপাটে মুজিববর্ষ ২০২০
সাম্প্রতিক পোষ্ট
    • Jan 26, 2021
    • 0
    • 33 Views
    কারাগার হলো অবৈধ ব্যবসা কেন্দ্র
    • Desk
    • Top Post
    • Jan 26, 2021
    • 0
    • 208 Views
    চট্টগ্রাম সিটিতে নৌকাকে জেতাতে পরিকল্পনা চূড়ান্ত!
    • Desk
    • Home Post
    • রাজনীতি
    • Jan 25, 2021
    • 0
    • 552 Views
    টিকায় ভারতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া, বাংলাদেশে বাড়ছে আতঙ্ক
    • Desk
    • Home Post
    • জাতীয়
    • Jan 22, 2021
    • 0
    • 94 Views
    বাংলাদেশে করোনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম – ভারত বায়োটেক
    • Home Post
    • Jan 14, 2021
    • 0
    • 522 Views
    ক্ষমতাসীনদের গোমর ফাঁস করেই যাচ্ছে কাদের মির্জা
    • Desk
    • Home Post
    • রাজনীতি
    • Jan 13, 2021
    • 0
    • 76 Views
    আত্মহত্যা কি শুধুই আত্মহত্যা?
    • Desk
    • Top Post
    • বিশেষ অ্যানালাইসিস
সর্বাধিক পঠিত
    • Mar 30, 2020
    • 0
    • 80501 Views
    করোনা উপসর্গ নিয়ে একদিনেই ৮ মৃত্যু, সরকার বলছে আক্রান্তই হয়নি
    • Desk
    • Home Post
    • বিশেষ অ্যানালাইসিস
    • Oct 25, 2017
    • 0
    • 61759 Views
    মুক্তিপণের টাকাসহ ডিবির দলকে আটক করেছে সেনাবাহিনী
    • Home Post
    • জাতীয়
    • Apr 17, 2017
    • 0
    • 60766 Views
    ‘এখন মনে হয় প্রধানমন্ত্রীর দেখা করার বিষয়টি নাটক ছিল’
    • Home Post
    • রাজনীতি
    • Apr 11, 2017
    • 0
    • 58345 Views
    ইসলাম গ্রহণ করেছেন অপু বিশ্বাস
    • অন্যান্য খবর
    • Apr 16, 2017
    • 0
    • 52095 Views
    চারুকলায় শূকরের মাংস বৈধ, গরুর মাংস অবৈধ!
    • Home Post
    • বিশেষ অ্যানালাইসিস
    • Apr 20, 2017
    • 0
    • 51519 Views
    সোনু নিগমের বাড়ি থেকে আযানের শব্দই শোনা যায় না
    • Home Post
    • আন্তর্জাতিক
Analysis BD

মতামত ও পাঠক কলামে প্রকাশিত সকল কন্টেন্ট ও অন্য ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত কনটেন্টের জন্য এনালাইসিস বিডি দায়ী নয়।

© 2019 All rights reserved