• যোগাযোগ
মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home slide

সখী তুমি কার, ইন্ডিয়ার নাকি চায়নার?

সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২০
in slide, Top Post, মতামত
Share on FacebookShare on Twitter

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি এখন অনেকটা ছলনাময়ী সখীর মত হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রের ভেতরে যেমন পরিচয় সংকট প্রকট হয়ে উঠেছে তেমনি ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটেও এক ধরণের জটিলতায় জড়িয়ে যাচ্ছে অতি চালাক এই সরকার। পরিস্থিতি এমন হয়ে পড়েছে যে কবুল পড়া স্বামীর প্রভাব কমাতে হলে এখন বয়ফ্রেন্ড ধরা ছাড়া গত্যন্তর নেই। সামনের দিনগুলো খুব যে সুখকর হবে না সেই আলামত স্পষ্ট হয়ে পড়ছে।

ব্যক্তিজীবনে কার দিকে কতটুকু কাত হওয়া যাবে তার একটি সীমারেখা রয়েছে। এটাকে বলে আত্মসম্ভ্রমবোধ বা পারসোনালিটি। তেমনি একটি স্বাধীন ও আত্মসম্ভ্রমবোধ সম্পন্ন জাতির ক্ষেত্রেও অন্য একটি রাষ্ট্রের দিকে কতটুকু কাত হওয়া যাবে, তারও একটি সীমারেখা টানা রয়েছে। দু:খজনক হলেও সত্য যে আওয়ামীলীগ সরকার এই সীমারেখা অতিক্রম করে শুধু কাতই হয় নি, অপর একটি রাষ্ট্রের কোলের উপর বসে পড়েছে।

রাবিশের ভাই নির্লজ্জ খবিস এটাকে বলেছেন স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক। সেই অধিকারের সূত্র ধরে যদি ভাতার (ইন্ডিয়া) চুলের মুঠি ধরে বলে বসে, নটি কই যাস? জানি না এই খবিসগণ তখন কী উত্তর দেবেন?

স্বামী স্ত্রীর মধুর সম্পর্কের কথা বলে মূলত: এই সম্পর্কটি নিচু শ্রেণীর ভাতার-নটি সম্পর্কে টেনে নিয়েছে। স্বামী ভাত বা অন্নের জোগান দেয় বলে তাকে ভাতার বলে ডাকা হয়। ১৯৭১ এর জন্যে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ আমরাও প্রতিবেশীকে ভাতারের স্থানে বসিয়েছি। যতই পিটাক, যতই কিলাক, যতই নটি বলে গাল দিক – এই ভাতারকে ছাড়া যাবে না। এই ভাতার কিন্তু আবার বাংলাদেশকে ভাতও দেয় না। বরং বাংলাদেশ থেকেই পণ্য বিক্রি, রেমিটেন্স এবং মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার প্রতি বছর নিয়ে যায়। সেই যে কথায় আছে না! “ভাত দেয়ার মুরোদ নেই, কিল মারবার গোঁসাই।” এই ভাতার হচ্ছে ওই শ্রেণীর।

এখন নিজের অস্তিত্বের স্বার্থেই এক কোল থেকে অন্য কোলে বসা জনসমর্থনহীন সরকারের জন্যে জরুরি হয়ে পড়েছে! কারণ জনগণের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে সরকার নিজের জন্যে এই বিপদটি টেনে এনেছে।

মিয়ানমার বাংলাদেশ সীমান্তে যে সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছে সেটাও এই কোলে বসে পড়ার সিকোয়েন্সিয়াল কনসিকোয়েন্স। মিয়ানমার জেনে গেছে বা বুঝে গেছে কখন আঘাতটি হানতে হবে। সত্যি এক ভয়ানক বিপদের মুখে টেনে নিচ্ছে প্রিয় জন্মভূমিকে! ইন্ডিয়ার বলয় থেকে চায়নার দিকে সরে যাচ্ছে বাংলাদেশ! প্রচারণাটির পেছনের কলাকুশলী এবং তাদের আবেগ, উৎকন্ঠা এবং উচ্ছাস দেখে জানতে ইচ্ছে করে, সখী তুমি কার, ইন্ডিয়ার নাকি চায়নার?

বাংলা ভাষায় বেশকিছু বাগধারা রয়েছে যেগুলি সময়ে সময়ে মৃত সঞ্জীবনী সুধার মত লাগে। এগুলি হলো – অতি চালাকের গলায় দড়ি, পাপ বাপকেও ছাড়ে না, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে, ইত্যাদি। প্রকৃতির অমোঘ এই নিয়মটির জালে আটকা পড়েছে ইন্ডিয়া। প্রতিবেশীর সাথে সম্পর্ক উন্নত না করে একটি দলের সাথে অবৈধ সম্পর্ক তৈরি করেছে। ইন্ডিয়া তার প্রত্যেক প্রতিবেশীর পেছনে আঙুল দিয়ে রেখেছে। হিন্দুপ্রধান নেপাল সহ আশেপাশের প্রত্যেকটি দেশ ইন্ডিয়ার উপর খেপে আছে। আর এই সুযোগটি গ্রহণ করছে চায়না।

সমস্যা সমাধানের জন্যে চীনের নিজস্ব কিছু পদ্ধতি রয়েছে। শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, ইরানে সেগুলোর সফল প্রয়োগ ইন্ডিয়ার মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে। আগে যেসব জায়গায় ইন্ডিয়ার এক তরফা বিচরণ ছিল সেখানে চায়না জায়গা করে নিয়েছে। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ নেপাল এমনভাবে ঘুরে যাবে সেটা ইন্ডিয়া কস্মিনকালেও ভাবে নাই। ভুটানের মত একটি আশ্রিত রাষ্ট্র চোখে চোখ রেখে কথা বলবে তা কোনোদিন ভাবে নাই।
এখন বাংলাদেশকে নিয়ে সত্যি টেনশনে পড়ে গেছে।

শেখ হাসিনার সরকার ইন্ডিয়াকে ছেড়ে চায়নার দিকে কাত হচ্ছে – এটি ভাবার আগে কিছু বিষয় বা অতীত ইতিহাস সামনে রাখা দরকার। পাঠকদের হয়তো মনে আছে যে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর পর ইন্ডিয়ার সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল শঙ্কর রায় চৌধুরী একটি আর্টিকেল লিখেছিলেন। সেটির শিরোনাম ছিল, “Delhi cannot afford to let Dhaka slip off its Radar”। একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতির জন্যে এই কথাগুলো কতটুকু বেদনার ও অপমানের- সেটুকু উপলব্ধি করার ক্ষমতাটুকুও আমরা হারিয়ে ফেলেছি। ঢাকাকে দিল্লীর রাডারের আওতার মধ্যে রাখতে ইন্ডিয়া কী কী করেছে তা সবার জানা আছে।

শেখ হাসিনা তার সরকারের এবং নিজের প্রাণ ভোমরা বা কৌটাটি নি:সন্দেহে প্রতিবেশীর হাতে তুলে দিয়েছেন। তিনি এদেশের মানুষকে বিশ্বাস করেন না। সেই অবিশ্বাসের পেছনে তার নিজস্ব যুক্তি ও বিশ্বাস রয়েছে।

এদেশের মানুষ তার পিতামাতা, ভাই সহ ১৮ জন নিকটাত্মীয়কে হত্যা করেছে। তজ্জন্যে এদেশের আঠারো কোটি মানুষকেই তিনি সন্দেহের চোখে দেখেন। বিশেষ করে সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠী তার সন্দেহের প্রথম কাতারে রয়েছে। এদের যে কেউ মোশতাক বনে যেতে পারে। যেভাবেই হোক তার মগজে বিষয়টি ঢুকে গেছে। তজ্জন্যে ডেমোগ্রাফিক ব্যালান্সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে অধিক সংখ্যক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে বসিয়েছেন। এতে তার এবং তার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেও দেশ ও জাতিকে অনিরাপদ করে তুলেছেন। নিজেও কতটুকু নিরাপদ হয়েছেন সেটাও আল্লাহই ভালো জানেন। তাঁর বাবা নিহত হওয়ার পরের দিন ইন্ডিয়ান এম্বাসেডর সহাস্যবদনে মোশতাকের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। ইন্দিরা গান্ধীর নির্দেশ ছিল ‘ডোন্ট ডিস্টার্ব মোশতাক গভর্মেন্ট’।

ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে পাশের দেশের গোয়েন্দা সংস্থার অফিস রয়েছে, এটা এখন ওপেন সিক্রেট। একটি রাষ্ট্রের সিকিউরিটির বিষয়সমূহ নারী শরীরের চেয়েও স্পর্শকাতর। নিজের স্ত্রী এবং নিজের রাষ্ট্রের ব্যাপারে পৃথিবীর কোনো ব্যক্তি কিংবা রাষ্ট্র ন্যূনতম ছাড় দেয় না। ব্যক্তি জীবনে যারা এই ছাড় দেয় সেই সব পুরুষকে বলা হয় দাইয়ূস। দাইয়ূসের রাষ্ট্রীয় লেবেলের সেই বিশেষণটি হবে বোধহয় ‘শেখ হাসিনা’। আমাদের শরীরের কোন জায়গায় কোন তিলটি আছে সেটিও জেনে গেছে আমাদের এই খেলারাম বন্ধুটি।

পুরো সামরিক এবং বেসামরিক প্রশাসনকে সাজানো হয়েছে ‘র’ এর পরিকল্পনায় এবং তাদের ইচ্ছানুসারে। প্রদীপের মত ওসি পর্যায়ের পুলিশেরাও সরাসরি পাশের দেশের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার মত ভয়ংকর তথ্যও বেরিয়ে এসেছে। যে কৌটায় নিজের আত্মা সেটি দিল্লীর জিম্মায় রেখে তিনি বেইজিং এর রাডারের আওতায় যাবেন – এমন বোকা শেখ হাসিনা নন। ইনি তো সেই শেখ হাসিনা যিনি বুলেট প্রুফ কাঁচের ভেতর থেকে ঘোষণা করেন, আমি মরণকে ভয় পাই না।

শেখ হাসিনার সাথে ইন্ডিয়ার সম্পর্ক খারাপ হয়ে পড়েছে – এই প্রচারণাটির নেতৃত্বে রয়েছেন দালালকুল শিরোমণি শ্যামল দত্ত। এরা প্রচার চালাচ্ছেন যে ইন্ডিয়ার রাষ্ট্রদূত গত কয়েক মাস যাবত প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাত পান নাই। ইন্ডিয়ার পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে আচমকা সফরে এলেও তাকে নাকি তেমন গুরুত্ব দেয়া হয় নাই। মজার ব্যাপার হলো, শ্যামল দত্ত তার সংবাদের সূত্র হিসাবে ইন্ডিয়ান মিডিয়াকে ব্যবহার করেছেন। আবার ইন্ডিয়ান মিডিয়া শ্যামল দত্তকে উদ্ধৃত করে এই সংবাদটি ছাপিয়েছে। ইন্ডিয়ার মিডিয়াই শেখ হাসিনার ইন্ডিয়ান গন্ধ কমানোর দায়িত্ব নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। শ্যামল দত্তদের এই সব প্রচেষ্টার মূল টার্গেট শেখ হাসিনার জন্যে আরেকটু রাজনৈতিক ব্রিথিং স্পেইস সৃষ্টি করা। এরা জানে যে, কোনো ভাবে শেখ হাসিনা বাঁচতে পারলে বাংলাদেশে ইন্ডিয়ার স্বার্থ বেঁচে থাকবে – এটাই শেষ কথা। ইন্ডিয়া এতটুকু আস্থা পেয়েছে বলেই এখন নির্বিঘ্নে চায়নার সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে দিয়েছে। অর্থাৎ এখানে ভাতারের অনুমোদন নিয়েই পরকীয়ার কাজটি চালিয়ে যাচ্ছে। হয়তোবা এই পরকীয়ার জন্যে উৎসাহ ও সকল ধরণের পরামর্শও আসছে এই ভাতারের কাছ থেকেই!

এতক্ষণ আমি আমার সন্দেহ বা পর্যবেক্ষণের কথা তুলে ধরলাম মাত্র। তবে স্বৈরাচারদের শেষ পরিণতি একই হয়। যারা এদেরকে সৃষ্টি করেন শেষ মেষ তারাই এদেরকে টেনে নামান বা শেষ করেন। শেখ হাসিনার ব্যাপারেও এই নিয়মের ব্যতিক্রম হবে না। পাকিস্তানকে ভাঙার পর ইন্ডিয়ার কাছে শেখ মুজিবের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। তেমনি শেখ হাসিনার প্রয়োজনীয়তাও ফুরিয়ে আসবে।

কিন্তু সেই সময়টি চলে এসেছে কি না – সেটিই গণনার বিষয়।

সম্পর্কিত সংবাদ

রাষ্ট্রের রক্ষাকবচ না হয়ে রাজনীতির হাতিয়ার: গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা
Home Post

রাষ্ট্রের রক্ষাকবচ না হয়ে রাজনীতির হাতিয়ার: গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা

সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫
সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র
Home Post

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা
Home Post

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • অনৈসলামিক কর্মকান্ড বন্ধে আল্লামা সাঈদীর ভূমিকা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ৫০ হাজার টাকার বেতনেও চালেনা না সংসার

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • গুম-খুন-ধর্ষণের সূচনা করেছিলো শেখ মুজিব!

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

রাষ্ট্রের রক্ষাকবচ না হয়ে রাজনীতির হাতিয়ার: গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা

রাষ্ট্রের রক্ষাকবচ না হয়ে রাজনীতির হাতিয়ার: গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা

সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫
সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

সন্ত্রাসের দুই মুখ: গাইবান্ধার সিজু হত্যা ও বসুন্ধরায় সামরিক ষড়যন্ত্র

আগস্ট ১০, ২০২৫
জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

জুলাই বিপ্লব: গণআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্ররূপান্তরের যুগসন্ধিক্ষণে রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক দায় ও চূড়ান্ত অগ্নিপরীক্ষা

মে ৩১, ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ট্রাম্পের নতুন প্রস্তাব

মে ২১, ২০২৫
ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

ইশরাকের মেয়র হতে বাধা কোথায়?

মে ২১, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD